1. nuruddin7825@gmail.com : https://julybiplob24.com :
  2. koyesmamun51@gmail.com : MD KOYES MAMUN : MD KOYES MAMUN
শিরোনাম:
ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট এন্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন সুনামগঞ্জ জেলা দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত। জগন্নাথপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলা বর্ষবরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শান্তিগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই মুদি দোকানসহ নিঃস্ব ১০ পরিবারের বসতঘর। ফিলিস্তিনের গাজায় হামলার প্রতিবাদে এরালিয়া বাজারে,বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ জগন্নাথপুরে জিয়ামঞ্চের ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্ঠিত সমাজকর্মী মোঃ মনোয়ার হুসাইনকে, বন্ধু-মহল পরিবারের সংবর্ধনা। প্রবাসী পরিবারের রোষানলে পড়ে, দিশেহারা জগন্নাথপুরের টমটম চালক আহমদ আলী হলি চাইল্ড কিন্ডারগার্ডেন এন্ড হাই স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। গাজা ও রাফায় গণহত্যার প্রতিবাদে জগন্নাথপুরে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ গাজায় গনহত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জগন্নাথপুর উপজেলা বিএনপির প্রথম সভা।

মন্দিরের টাকা আত্মসাৎ ইউপি সচিবসহ ৬ আওয়ামীলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

  • Update Time : রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৮৯ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদন:

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার নয়াহালট দুর্গা মন্দিরের টাকা আত্বসাতের অভিযোগে ইউপি সচিবসহ ৬ আওয়ামী লীগ কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আমল গ্রহনকারী জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জামালগঞ্জ আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নারায়ন বৈদ্য। আসামীরা হলেন উপজেলার ভীমখালি ইউপি সচিব ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা অজিত কুমার রায়, নয়াহালট গ্রামের নিরঞ্জন বৈদ্যর পুত্র ধীমান বৈদ্য, বিমল বৈদ্যর পুত্র রঞ্জিত বৈদ্য, হরকুমার বৈদ্যর পুত্র পরিতোষ বৈদ্য, আনল বৈদ্যর পুত্র মিটন বৈদ্য, কিরন বৈদ্যর পুত্র লিটন বৈদ্য।
মামলার বিবরনে জানা যায়, ইউপি সচিব অজিত কুমার রায় ছিলেন সাবেক এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের ঘনিষ্ট লোক। বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ ও এমপি রতনের প্রভাব খাটিয়ে মন্দির মসজিদসহ বিভিন্ন ভূয়া প্রকল্প তৈরি করে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তিনি। নয়াহালট দুর্গা মন্দিরের সংস্কার ও উন্নয়নের জন্য টিআর ২য় পর্যায়ের প্রকল্প নং ০৩, ২০২৩-২৪ইং অর্থ বছরে একটি ভূয়া প্রকল্প তৈরি করে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা উঠিয়ে নিয়েছেন। আর এই প্রকল্প কমিটিতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ কর্মী ধীমান বৈদ্যকে সভাপতি, রঞ্জিত বৈদ্যকে সাধারণ সম্পাদক ও পরিতোষ বৈদ্য, মিটন বৈদ্য, লিটন বৈদ্যকে সদস্য হিসেবে দেখানো হয়।
গ্রামের লোকজন জানার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দ্বারস্থ হলে উভয় পক্ষকে তলব করে টাকা আত্বসাতের বিষয়টির সত্যতা পাওয়া যায়। কিন্তু ইউপি সচিব মন্দিরের টাকা ফেরত দিতে গড়িমসি করলে শেষ পর্যন্ত বিষয়টি আদালতে গড়ায়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট মহসিন রেজা মানিক জানান, বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে জামালগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ প্রদান করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
জুলাই বিপ্লব২৪ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪
Customized BY NewsTheme